‘রয়্যাল এনফিল্ড’কে টেক্কা দিতে ইতিমধ্যেই একাধিক অটোমোবাইল সংস্থা রোডস্টার এবং ক্রুজার বাইক তৈরি করেছে। আজ আমরা সেরকমই কয়েকটি বাইকের নাম বলবো যারা সরাসরি প্রতিযোগিতায় ফেলে ‘রয়্যাল এনফিল্ড’কে।
Harley-Davidson X440
এতে রয়েছে ৪৪০ সিসি সিঙ্গেল সিলিন্ডার ইঞ্জিল, যা সর্বোচ্চ ২৭ বিএইচপি শক্তি এবং ৩৮ এমএম টর্ক তৈরি করে। ডুয়াল চ্যানেল এবিএস সিস্টেম এবং দুই চাকাতেই ডিস্ক ব্রেক। একইসাথে থাকবে ডিজিটাল ইন্সট্রুমেন্ট ক্লাস্টার, ব্লুটুথ কানেক্টিভিটি, ইউএসবি চার্জিং পোর্ট ইত্যাদি। এই বাইকের দাম ২.২৯ লাখ থেকে ২.৬৯ লাখ টাকা।
Bajaj-Triumph Speed 400
এই বাইকে রয়েছে ৩৯৮ সিসি সিঙ্গেল সিলিন্ডার ইঞ্জিন। যেখানে ৩৯.৫ বিএইচপি শক্তি তৈরি হয় একইসাথে ৬ স্পিড গিয়ারবক্স। রয়েছে ডুয়াল চ্যানেল অ্যান্টি লক ব্রেকিং সিস্টেম, দুই চাকাতেই ডিস্ক ব্রেক, ডিজিটাল ইন্সট্রুমেন্ট কনসোল ও এলইডি লাইট। এই গাড়ির ফুয়েল ট্যাংক এবং হেডল্যান্ড নজর কাড়বে গ্রাহকদের। এই বাইকের দাম ২.৩৩ লাখ টাকা
Bajaj-Triumph Scrambler 400 X
এই বাইকে রয়েছে ৩৯৮ সিসি সিঙ্গেল সিলিন্ডার ইঞ্জিন। বাইকটি দেখতে অনেকটা রেট্রো ডিজাইনের হলেও এটি কিন্তু আসলে স্ক্রাম্বলার। এতে রয়েছে ডুয়েল চ্যানেল এবিএস সিস্টেম, ডিজিটাল ইন্সট্রুমেন্ট ক্লাস্টার, এলইডি লাইট ইত্যাদি। এই বাইকের দাম ২.৩৩ লাখ টাকা।
TVS Ronin
এই বাইকে রয়েছে ২২৬ সিসি সিঙ্গেল সিলিন্ডার ইঞ্জিন। যা সর্বাধিক ২০ বিএইচপি শক্তি এবং ১৯.৯৩ এনএম টর্ক তৈরি করতে পারে। এতেও থাকবে ডুয়াল চ্যানেল অ্যান্টি লক ব্রেকিং সিস্টেম, এলইডি লাইট,ডিজিটাল ইন্সট্রুমেন্ট ক্লাস্টার, ব্লুটুথ কানেক্টিভিটি ইত্যাদি। বাইকের দাম ১.৬৪ লাখ টাকা।
Jawa 42
এই বাইকে রয়েছে ২৯৩ সিসি সিঙ্গেল সিলিন্ডার ইঞ্জিন। যেটি সর্বোচ্চ ২৬.৯৫ বিএইচপি শক্তি এবং ২৭.০২ এনএম টর্ক তৈরি করে। রয়েছে হ্যালোজেন বাল্ব হেডলাইট, অ্যানালগ ও ডিজিটাল ইন্সট্রুমেন্ট কনসোল, ডুয়াল চ্যানেল এবিএস এবং উভয় চাকাতেই ডিস্ক ব্রেক। এই বাইকের দাম ১.৮১ লাখ টাকা।