বৈজ্ঞানিক ধারণা অনুযায়ী, অপটিক্যাল ইলিউশন মনের একটি গোপন দিক প্রকাশ করতে পারে। এছাড়াও বুদ্ধিপ্রখর করার পক্ষেও এগুলি যথেষ্ট কার্যকরী। মনোবিশ্লেষণ ক্ষেত্রের একটি অংশ হল অপটিক্যাল ইলুউশন। এর সাহায্যে যে কোন মানুষের দৃষ্টিভঙ্গির উপর আলোকপাত করা যায়। একজন ব্যক্তির স্বাভাবিক মস্তিষ্কে কোনো বস্তু বা কোন ছবি বা দৃশ্যকে এক এক কোণ থেকে এক এক রকম ভাবে দেখতে পারে, উপলব্ধ করতে পারে।
এর ফলে তখনই তৈরি হতে পারে দৃষ্টিবিভ্রম। সম্প্রতি এমন একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। যেখানে একটি ওয়ারড্রোবের ভিতরে কোথাও একটি বিড়াল লুকিয়ে রয়েছে। বিড়ালটিকে খুঁজে বের করাই হলো চ্যালেঞ্জ। চ্যালেঞ্জটিতে দাবি করা হয়েছে, যে মাত্র ২ শতাংশ মানুষই এই লুকানো বিড়ালটিকে খুঁজে বের করতে সক্ষম হবেন।
এই ছবিটি সোশ্যাল মিডিয়ার ভাইরাল হওয়ার পর থেকেই ছোট থেকে বড় সকলেই লুকিয়ে থাকা বিড়ালটিকে খুঁজতে বেরিয়ে পড়েন। কিন্তু এই বিষয়টি অতটাও সরল নয়। কারণ মাত্র ১৫ সেকেন্ডের মধ্যেই এই বিস্তর ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা জামাকাপড়ের মধ্য থেকে বিড়ালটিকে খুঁজে বের করতে হবে।
Fuchka: গাল ফুলিয়ে তো খান, কিন্তু জানেন কি ফুচকার ইংরেজি নাম কি?
Unknown Fact: নারীরা কেন বিবাহিত পুরুষদের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হয়? কারন শুনলে চমকে যাবেন
Unknown Fact: নারীরা কেন বিবাহিত পুরুষদের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হয়? কারন শুনলে চমকে যাবেন
এই ছবিটিকে ভালো করে লক্ষ্য করলেই বিড়ালটিকে খুঁজে পাওয়া যেতে পারে। আর যদি তাতেও বিড়ালটিকে খুঁজে পাওয়া সম্ভব না হয় ,তাহলে একটু সাহায্য করা যেতেই পারে। ছবিটিকে ভালো করে লক্ষ্য করুন, তাহলেই দেখতে পাবেন ওয়ারড্রোবের ভেতর একটি কাপড় ঝুলছে।
সেখানে রাখা আছে টুপি, জুতো, হাতব্যাগ ও স্যুটকেস। এই সবকিছুর মধ্যিখান থেকেই দুষ্টু বিড়ালটিকে খুঁজে বের করতে হবে। আসলে বিড়ালটি সবথেকে নিচের তাকের ভেতরে লুকিয়ে রয়েছে। যেখানে একজোড়া হলুদ স্ট্যান্ডেল রাখা রয়েছে। কি খুঁজে পেলেন এবার বিড়ালটিকে?